পহেলা বৈশাখ বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন নতুন বছরকে বরণ করতে বর্ষবরণ উৎসবের এইদিনে থাকে নানা আয়োজন। আর উৎসব মানেই তো সাজসজ্জা। যেহেতু বাংলা নববর্ষের উৎসব তাই সাজসজ্জায় গুরুত্ব পায় বাঙালিয়ানা সাজ। এ সময় প্রকৃতিতে গরম আবহাওয়া বিরাজ করে তাই সাজ ও পোশাকের ক্ষেত্রে স্বস্তির বিষয়টি বিবেচনা করা খুবই জরুরি। বৈশাখের প্রচণ্ড গরমে সারাদিনের সাজে মেকআপটা
১। দুধ ভাতঃ খাবার হিসেবে দুধ ভাতের আলাদা একটা কদর আছে। কিন্তু রূপচর্চায় যে দুধভাতের ব্যবহার আছে সেটা হয়তো অনেকেরই অজানা। নরম করে রান্না করা ভাত আর দুধ অনেক্ষন একসাথে মাখিয়ে পেস্ট তৈরি করতে হবে। মাখানো পেস্ট সম্পূর্ণ মুখ এবং গলায় মাস্ক করে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। সপ্তাহে ২-৩ দিন ব্যবহারে মাত্র
শীতের আগমেনর এই সময়টাতে ত্বক খুবই রুক্ষ, শুষ্ক ও মলিন হতে দেখা যায়। বাইরের ধুলাবালি, শীতল আবহাওয়া ও আর্দ্র পরিবেশের কারণে নারী-পুরুষ উভয়ের ত্বকের ক্ষেত্রেই বিভিন্ন ধরণের সমস্যা যেমন ত্বক খসখসে হয়ে যাওয়া, ত্বক ও হাত-পা ফেটে যাওয়া, ত্বকে চুলকানি ইত্যাদি দেখা দেয়। বিশেষ করে যাদের ত্বক শুষ্ক, তাদের চেহারায় খসখসে ভাব চলে আসে ও
অনেক সময় কনুই ও হাঁটু কালো ও অপরিচ্ছন্ন হয়ে যায়। কিন্তু সাবান ব্যবহার করে এসব দাগ দূর করা যায় না। যখন ত্বকে এ রকম দাগ দেখা যায়, তখন সাবান ঘষলে তা আরও বেড়ে যাতে পারে। প্রাকৃতিক উপায়ে এসব দাগ দূর করা যায়। কনুইয়ের দাগ দূর করার পাঁচটি প্রাকৃতিক উপায় জেনে নিন: লেবু: লেবুতে প্রাকৃতিক ব্লিচিং
ফলটুকুই তো মূল। খোসা আর বিচি ফেলে দিলেই না ফলের স্বাদ পাওয়া যাবে। তবে ফেলে দেওয়া জিনিসও যে রূপচর্চায় বেশ কাজে লাগতে পারে, প্রমাণ পাওয়া গেছে অনেকবার। এখন কমলার সময়। স্বাদে তো কমলা দারুণ, এর খোসাও কিন্তু কম যায় না। ত্বকের সৌন্দর্য ও সুস্থতা রক্ষায় কমলার খোসার ব্যবহার ও গুণাগুণগুলো জানালেন রূপবিশেষজ্ঞ আফরোজা পারভীন। যেভাবে
শুষ্ক ত্বকের সমস্যা যা জেরোসিস নামেও পরিচিত। এটি এমন এক ত্বকের অবস্থা যা ত্বকের বাইরের স্তরে আর্দ্রতার অভাব ঘটায়। চিকিৎসা না হলে শুষ্ক ত্বকে ফাটল, সাদা দাগ এবং সংক্রমণ দেখা যায়। শুষ্ক ত্বক সাধারণত গরম বা ঠাণ্ডা আবহাওয়া, গরম জলে স্নান এবং কম আর্দ্রতার পরিবেশগত কারণেও ঘটে। শুষ্ক ত্বক সাধারণত অস্থায়ী এবং সাধারণত শীতকালে এই
‘হলুদ-গাঁদার ফুল, রাঙা-পলাশ ফুল। এনে দে এনে দে নইলে রাঁধব না, বাঁধব না চুল।।’ বাংলাদেশে গাঁদা ফুলের এমনই কদর। বিয়েবাড়ি, গায়েহলুদে বা যেকোনো অনুষ্ঠানে। ঘর বা নিজেকে সাজানোর জন্যই নয়, গাঁদা ফুলের আছে আরও অনেক গুণ। গাঁদার ব্যবহার দেখা যায় রূপচর্চায়। ত্বকে কোথাও কেটে, ছিঁড়ে গেলেও আগে প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে ব্যবহার করা হতো গাঁদা গাছের
আদিকাল থেকেই ত্বকের যত্নে প্রাকৃতিক উপাদানের উপর নির্ভর করার কথা শুনে এসেছি। বর্তমান যুগে রুপচর্চার নানান আধুনিক পদ্ধতি রয়েছে। এরপরও প্রাকৃতিক উপাদানের চাহিদা ফুরোয়নি। কম খরচে, খুব সহজে ত্বকের নানা সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় প্রাকৃতিক উপাদানগুলো। গ্রিন টি পানে শরীরে যেমন উপকারিতা পাওয়ায় তেমনি রুপচর্চায়ও এটি বেশ কার্যকরী। গ্রিন টির পানি ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে
আদা ও পানি ২ টেবিল চামচ আদা কুচি ব্লেন্ড করে সামান্য পানি মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রাখুন ৪৫ মিনিট। সপ্তাহে দুইবার এটি ব্যবহার করলে চুল পড়া কমে যাবে। আদা ও লেবু আদা কুচির সঙ্গে তিলের তেল ও আধা চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। মিহি পেস্ট তৈরি হলে চুলের আগা থেকে
শুধু চুলের পরিচর্যার জন্যই নয়, ত্বকের যত্নেও সমান কার্যকর নারকেল তেল। এটি ত্বকের ময়েশ্চারাইজ ধরে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আবার এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই। তাই ত্বকের যে কোনো সমস্যায় নারকেল তেলকে মহৌষধ হিসেবে গণ্য করেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা। আবার মেকআপ করা থেকে এটি তোলার কাজটিও করে থাকে এই তেল। হাতের নাগালেই পাওয়া যায় এবং সহজলভ্য